নিচের ফিগারটার দিকে একবার চোখ বুলাই -
ডায়াগ্রামের একদম বামে আমাদের একটি ইনপুট ইমেজ। তার উপর আমরা দুটো ফিল্টার/মাস্ক অ্যাপ্লাই করেছি প্রত্যেকটা ৪ বার করে মোট ৮ বার (উপর নিচে ডানে বামে)। এটাই আমাদের কনভলিউশনাল লেয়ার। এরপর পুলিং লেয়ারে আমরা চিহ্নিত করেছি ক্ষুদ্র কিছু অংশ বিশেষ যার মাধ্যমে আমাদের আসল বর্ণ গুলো গঠিত এবং সেগুলোর অস্তিত্ব রেকর্ড করেছি। পুলিং লেয়ারের যে আউটপুট ইমেজ অর্থাৎ 2x2 সাইজের সিম্পল ইমেজ সেগুলোকে পিক্সেলেটেড থেকে অর্থবহ ম্যাট্রিক্সে কনভার্ট করা হয়েছে। এখান থেকেই ফুলি কানেক্টেড লেয়ার শুরু বা চিরচেনা নিউরাল নেটওয়ার্ক স্টাইলে ক্যালকুলেশন শুরু। আর তাই এই লেয়ারে, আগের ধাপে পাওয়া ম্যাট্রিক্স গুলোকে (প্রত্যেকটি) ডান পাশের প্রত্যেকটি ফিল্টার ম্যাট্রিক্স এর সাথে মাল্টিপ্লাই করা হয়েছে এবং আউটপুট লেয়ার তথা শেষ ধাপে স্কোর চেক করা হচ্ছে যে, কোন ফিল্টারের সাপেক্ষে স্কোর হাই।